৪। গুরুত্বপূর্ণ আদেশ এর সংক্ষিপাত বর্ণনা-
আদেশ-৯ = পক্ষরে উপস্থিতি/অনুপস্থিতি:
১বিধি:
২ বিধি: বাদী সমনের খরচ না দিলে মামলা খারিজ।
৩ বিধি: উভয় পক্ষ উপস্থি না থাকার কারণে মামলা খারিজ।
৪ বিধি: খারিজাদেশ রদ করণের আবেদন।
৫ বিধি: সমন আসিবার পর মামলা খারিজ।
৬বিধি: বাদী হাজির বিবাদী অনুপস্থিত মামলা ১ তরফা।
বিধি-৮: বাদী অনু: বিবাদী উপস্থিত মামলা খারিজ খারিজ।
বিধি-৯: খারিজাদেশ রদ।
৯(ক) বিথি-খারিজাদেশ রদ করণের আদেশ রদ।
১৩ বিধি: ১তরফা ডিক্রি রদ করণের আবেদন।
১৩(ক) বিধি: ১তরফা রদ করণের আবেদ খারিজ।
২ সমনের টাকা না দেওয়ায় আরজি খারিজ- আপীল ও রিভিও।
৩। বাদী বিবাদী অনু: আরজি খারিজ শুধু রিভিশন।
রায় ডিক্রি ও ডিক্রি জারী: আদেশ-২০ ও ২১ / ধারা- : শুনানী শেষ হলে তৎক্ষনাৎ বা ৭ দিনের মধ্যে প্রকাশ্য আদালতে রায় ঘোষণা করবেন এবং তাতে স্বাক্ষর করবেন। রায়ের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ডিক্রি প্রদান করবেন। ডিক্রিতে রায়ের যে দিন দেন সেই তারিখ ও স্বাক্ষর থাকবে।
আদেশ-৩৮= রায়ের পূর্বে ক্রোক: যদি আদালতে প্রতিয়মান হয় যে, বিবাদী বাদীর কার্যক্রম বিলম্ব বা ডিক্রি জারির কার্যে বাধা প্রদান বা বিলম্ব করার উদ্দেশ্যে আত্মগোপন বা সম্পত্তি অন্যত্র হস্তান্তর করার উপক্রম তাহলে আদালত রায়ের পূর্বে ক্রোক বা বিবাদীকে আটকের আদেশ দিবেন। জমির ফসলের উপর ক্রোকাদেশ দেওয়া যায় না। স্বপ্ল এখতিয়ার আদালত ক্রোকাদেশ দিতে পারে না।
নোট: বিবাদী পুদ সম্পত্তি হস্তান্তর করেও ফেলে তারপরও ঐসম্পত্তির উপর ক্রোকাদেশ চলে।
আদেশ-৩৯= নিষেধাজ্ঞা: যে ক্ষেত্রে মোকদ্দমায় এফিডেভিট বা অন্য কোন ভাবে প্রমানিত হয় যে কোন পক্ষ মোকদ্দমার সহিত জড়িত কোন সম্পত্তি বিনষ্ট, ধ্বংস বা হস্তান্তর হওয়ার সম্ভবনা দেখে দিয়েছে তবে আদা: নিষেধাজ্ঞা আদেশ দিবেন। যা মোকদ্দমা নিস্পত্তি বা পরবর্তি আদেশ পর্যন্ত বলবৎ থাকবে। নিষেধাজ্ঞা মনজুর করার পূর্বে পক্ষগনদেও নোটিশ করতে হবে। নিষেধাজ্ঞার বিষয়বস্ত যদি পচনশীল/জীবিন প্রানী হয় হয় তবে তা বিক্রির আদেশ দিতে পারে। নিষেধাজ্ঞা অবসান, পরিবর্তন বা হৃদ করা যায়। নিষেধাজ্ঞার আদেশের বিরুদ্ধে ----------- চলে। তামাদি মেয়াদ ---- দিন।
আদশে-৪০= রিসিভার: আদালত আদেশ দানের মাধ্যমে রিসিভার নিয়োগ / জিম্মাদার অপসারণ করতে পারে। রিসিভারের পারিশ্রমিক আদালত নির্ধারণ করবেন। রিসিভার তার কর্তব্য পালনে বাধ্য থাকবেন। সম্পত্তি নষ্ট হলে রিসিভারের ব্যক্তিগত সম্পত্তি থেকে আদাই করা হবে। রিসিভার পরিবর্তন করা যায়। সম্পত্তি দেখা শোনা করার জন্য যে কোন সময় রায়ের আগে বা পরে রিসিভার নিয়োগ করা য়ায় ।
আপীল: আদেশ-৪১ / ধারা-৯৬: শুনানী শেষ হলে তৎক্ষনাৎ বা ৭ দিনের মধ্যে প্রকাশ্য আদালতে রায় ঘোষণা করবেন এবং তাতে স্বাক্ষর করবেন। রায়ের সাথে সামঞ্জস্য রেখে ডিক্রি প্রদান করবেন। ডিক্রিতে রায়ের যে দিন দেন সেই তারিখ ও স্বাক্ষর থাকবে।
নোট- দেওয়ানী আদালতের আদেশের বিরুদ্ধে- রিভিশন ও বিবিধ আপীল হয়। ডিক্রির বিরুদ্ধে আপীল হয়। রিভিশন রিভিশন, রিভিশন।
৫। ধারা সহিত সম্পর্তিকত আদেশ সমূহ-
অপেক্ষা করুন ..........
৬। দেওয়নাী গুরুত্বপূর্ণ টিকা সমূহ-
অপেক্ষা করুন ..........
No comments:
Post a Comment