দেওয়ানী কার্যবিধি-১৯০৮- -

দেওয়ানী কার্যবিধি-১৯০৮(দেঃকাঃসালের ৫নং আইনপ্রকাশিত হয়-১৯০৯সালের ১লা জানুয়ারীএটি মুল  পদ্ধতিগত আইনের মিশ্রনধারা-১৫৮টিআদেশ-৫১টিধারা সংশোধন করে জাতীয় সংসদবিধি সংশোধন করতে পারে সুপ্রিম কোট

সূচিপত্রঃ
১। এক নজরে দেওয়ানী কার্যবিধি-১৯০৮
২।  গুরুত্বপূর্ণ ধারা   আদেশ সমূহ-
৩। গুরুত্বপূর্ণ ধারার সংক্ষিপাত বর্ণনা-
৪। গুরুত্বপূর্ণ আদেশ এর সংক্ষিপাত বর্ণনা-
৮। বিবিধ-
৯। দেওয়ানী কার্যবিধী আইন-১৯০৮


১। এক নজরে দেওয়ানী কার্যবিধি-১৯০৮
দেঃকাঃতে মোট ১৫৮টি ধারা আছে যাহা ১১টি  খন্ডে বিভক্ত এবং ৫১টি আদেশ আছে। 
১ম খন্ড- মামলা সম্পর্কিত সাধরণ নিয়ামাবলী
ধারা- থেকে ১১আদালতের এখতিয়ার  পূর্ব-বিচার্য সিদ্ধান্ত
ধারা-১৫ থেকে ২৫মামলা স্থানান্তর
ধারা-২৬মামলা দায়ের সম্পর্কিত
ধারা-২৭ থেকে ৩২সমন  আবিস্কার
ধারা৩৩রায়  ডিক্রি 
ধারা-৩৪সুদ
ধারা-৩৫ থেকে ৩৫(), খরচাদি
দ্বিতীয় খন্ড- জারি
ধারা-৩৬ থেকে ৩৭সাধারণ
ধারা-৩৮ থেকে ৪৬যে সকল আদালত ডিক্রি জারী করিতে পারে
ধারা-৪৭জারি কারক আদালত যেই সকল প্রশ্নের মীমাংসা করিবেন। 
ধারা-৪৮ডিক্রি জারির সময়ের মেয়াদ
ধারা-৪৯ থেকে ৫০হস্তান্তর সূত্রে প্রাপক ব্যক্তি  বৈধ প্রতিনিধি
ধারা-৫১ থেকে ৫৪ডিক্রি জারির পদ্ধতি
ধারা-৫৫ থেকে ৬৪গ্রেফতার  আটক
ধারা-৬৫ থেকে ৬৭বিক্রয়
ধারা ৬৮ থেকে ৭২স্থাবর সম্পত্তির উপর ডিক্রি জারি করিবার জন্য কালেক্টর কে ক্ষমতা প্রদান
ধারা-৭৩সম্পত্তি বিলবন্টন
ধারা-৭৪ডিক্রি জারিতে বাধা প্রদান
তৃতীয় খন্ড-আনুষঙ্গিক কার্যক্রম
ধারা-৭৫ থেকে ৭৮কমিশন
চতুর্থ খন্ড-কতিপয় বিশেষ ক্ষেত্রে মামলা
ধারা-৭৯ থেকে ৮৭সরকারী কর্মচারী কর্তৃক বা তাহাদের বিরুদ্ধে পদাধকার বলে মামলা
পঞ্চম খন্ডবিশেষ কার্যক্রম সালিসী
ধারা-৮৯মধ্যস্থতা
ধারা-৯০ থেকে ৯৩বিশেষ ক্ষেত্রে মামলা

ষষ্ঠ খন্ড- অতিরিক্ত কার্যক্রম
ধারা৯৪ থেকে ৯৫অতিরিক্ত 
সপ্তম খন্ড- আপীল
ধারা-৯৬ থেকে ৯৯মূল ডিক্রির বিরুদ্ধে আপীল
ধারা-১০০ থেকে ১০৬ আপীল আদালতের ডিক্রির বিরুদ্ধে আপীল আদেশের বিরুদ্ধে আপীল
ধারা-১০৭ থেকে ১০৮আপীল সম্পর্কে সাধারণ বিধান
ধারা-১০৯ থেকে ১১২আপীল বিভাগের নিকট আপীল
অষ্টম খন্ড- রেফারেন্সরিভিউরিভিশন
ধারা-১১৩ থেকে ১১৫অীভমত গ্রহনপুনবির্চার  পুনরীক্ষণ
নবম খন্ড- হাইকোর্ট বিভাগ সম্পর্কে বিশেষ বিধান
ধারা-১১৬ থেকে ১২০হাইকোর্ট বিভাগের বিধান
দশম খন্ড- বিবি সমূহ
ধারা-১২১ থেকে ১৩১
একাদশ খন্ড- বিবিধ
ধারা১৩২ থেকে ১৫৮বিবিধ


আদেশ সম্পর্কিত-
আদেশ-১ঃ মামলার পক্ষ
মোট ১৩ টি নিয়ম
আদেশ-২ঃ মামলা গঠন
মোট ৭ টি নিয়ম
আদেশ-৩ঃ স্বীকৃত প্রতিনিধি বা উকিল
মোট ৬ টি নিয়ম
আদেশ-৪ঃ মামলা দায়ের
মোট ২ টি নিয়ম
আদেশ-৫ঃ সমন দেয়া ও জারি করা
মোট ৩০ টি নিয়ম
আদেশ-৬ঃ আরজি জনাবের সাধারণ নিয়ম
মোট ১৮ টি নিয়ম
আদেশ-৭ঃ আরজি
মোট ১৮ টি নিয়ম
আদেশ-৮ঃ লিখিত বিৃবতি ও পারস্পারিক দাবি পরিশোধ
মোট ১০ টি নিয়ম
আদেশ-৯ঃ পক্ষগণের হাজিরা ও গরহাজিরার পরিমাণ (গুরুত্বপূর্ণ)
মোট ১৪ টি নিয়ম
আদেশ-১০ঃ আদালত কর্তৃক পক্ষগণের জবানবন্দি গ্রহন
মোট ৪ টি নিয়ম
আদেশ-১১ঃ আবিস্কার ও পরিদর্শ
মোট ২৩ টি নিয়ম
আদেশ-১২ঃ স্বীকারোক্তি
মোট ৯ টি নিয়ম
আদেশ-১৩ঃ দলিল দাখিল করা, আটক রাখা ও ফেরত দেওয়া
মোট ১১ টি নিয়ম
আদেশ-১৪ঃ বিচার্য
 বিষয় নির্ধারণ, আইনগত বিচার্য  বিষয় বা সম্মতিক্রমে বিচার্য বিষয় মোতাবেক মামলা নিষ্পত্তি
মোট ৮ টি নিয়ম
আদেশ-১৫ঃ প্রথম শুনানির দিনে মামলা নিষ্পত্তি
মোট ৩ টি নিয়ম
আদেশ-১৬ঃ সাক্ষীর প্রতি সমন ও সাক্ষীর হাজিরা 
মোট ২১ টি নিয়ম
আদেশ-১৭ঃ মুলতবী
মোট ৩ টি নিয়ম
আদেশ-১৮ঃ মামলার শুনানী ও সাক্ষীর জবানবন্দি গ্রহন
মোট ২০ টি নিয়ম
আদেশ-১৯ঃ এফিডেভিট
মোট ৩ টি নিয়ম
আদেশ-২০ঃ রায় ও ডিক্রি
মোট ২০ টি নিয়ম
আদেশ-২১ঃ ডিক্রি ও আদেশ জারি
মোট ১০৩ টি নিয়ম
আদেশ-২২ঃ পক্ষগণের মৃত্যু, বিবাহ ও দেওলিয়া অবস্থা
মোট  ১২ টি নিয়ম
আদেশ-২৩ঃ মামলা প্রত্যাহার ও মিটমাট
মোট ৪ টি নিয়ম
আদেশ-২৪ঃ দাবির টাকা আদালতের জমা দেওয়া
মোট ৪ টি নিয়ম
আদেশ-২৫ঃ খরচের দরুন জামানত
মোট ২ টি নিয়ম
আদেশ-২৬ঃ সাক্ষীর জবানবন্দী গ্রহনের জন্য কমিশন
মোট ২৩ টি নিয়ম
আদেশ-২৭ঃ সরকার অথবা সরকারী কর্ম
চারী কর্তৃমোক বা তাদের বিরুদ্টধে মামলা 
মোট ৮ টি নিয়ম
আদেশ-২৮ঃ সৈনিক, নাবিক বা বৈমানিক কর্তৃ
ক বা তাহাদের বিরুদ্মোধে মামলা
মোট ৩ টি নিয়ম
আদেশ-২৯ঃ সংস্থা কর্তৃক বা তাহার বিরুদ্মোধে মামলা
মোট ৩ টি নিয়ম
আদেশ-৩০ঃ অংশীদারী কারবার বা বেনামী ব্যবসাদার কর্তৃ
ক বা তাহার বিরুদ্ধে মামলা
মোট ১০ টি নিয়ম
আদেশ-৩১ঃ অছি, নির্বাহক এবং প্রশাসক কর্তৃ২ক বা তাহাদের ‍বিরুদ্ধে মামলা 
মোট ৩ টি নিয়ম
আদেশ-৩২ঃ নাবালক এবং মানসিক বিকারগ্রস্থ ব্যক্তি কর্তৃক বা তাহাদের বিরুদ্ধে মামলা
মোট ১৬ টি নিয়ম
আদেশ-৩৩ঃ নিঃস্ব ব্যক্তি কর্তৃক মামলা 
মোট ১৬ টি নিয়ম
আদেশ-৩৪ঃ  স্থাবর সম্পত্তি বন্ধক-সংক্রান্ত মামলা
মোট ১৫ টি নিয়ম 
আদেশ-৩৫ঃ একাধিক দাবিদারের বিরুদ্ধে মামলা মোট ৬ টি নিয়ম
আদেশ-৩৬ঃ বিশেষ মামলা
মোট ৫ টি নিয়ম
আদেশ-৩৭ঃ নিগোসিয়েবল ইন্সুমেন্ট সম্পর্কে  সংক্ষিপ্ত পদ্ধতি
মোট ৭ টি নিয়ম
আদেশ-৩৮ঃ রায় ঘোষণার পূর্বে গ্রেফতার ও ক্রোক রায় ঘোশণার পূর্বে  গ্রেফতার
মোট ১৩ টি নিয়ম 
আদেশ-৩৯ঃ অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা ও অন্তর্বর্তীকালীন আদেশ 
মোট ১০ টি নিয়ম
আদেশ-৪০ঃ তত্ত্বাবধায়ক (রিসিভার) নিয়োগ
মোট ৫ টি নিয়ম
আদেশ-৪১ঃ মূল ডিক্রির বিরুদ্ধে আপীল
মোট ৩৭ টি নিয়ম
আদেশ-৪২ঃ আপীলের ডিক্রির বিরুদ্ধে আপীল
মোট ১ টি নিয়ম
আদেশ-৪৩ঃ আদেশের বিরুদ্ধে আপীল
মোট ২ টি নিয়ম
আদেশ-৪৪ঃ নিঃস্ব ব্যক্তির আপীল
মোট ২ টি নিয়ম
আদেশ-৪৫ঃ সুপ্রীম কোর্টের আপীল বিভাগের নিকট আপীল
মোট ১৭ টি নিয়ম
আদেশ-৪৬ঃ রেফারেন্স (অভিমত গ্রহন)
মোট ৭ টি নিয়ম
আদেশ-৪৭ঃ রিভিউ (পুনর্বিবেচনা)
মোট ৯ টি নিয়ম
আদেশ-৪৮ঃ বিবিধ 
মোট ৩ টি নিয়ম
আদেশ-৪৯ঃ হাইকোর্ট
মোট ৩ টি নিয়ম
আদেশ-৫০ঃ স্বাল্প-এখতিয়ার আদালত
মোট ১ টি নিয়ম
আদেশ-৫১ঃ বাতিল
মোট ২৩ টি নিয়ম

২।  গুরুত্বপূর্ণ ধারা   আদেশ সমূহ-
দেওয়ানী কার্যবিধির গুরুত্বপূর্ণ ধারা সমূহ-
ধারা- ২(১,২,৩,৪,৭,৮,৯,১০,১১,১৩,১৪,১৫,১৬,১৭,১৮), ৬, ৭, ৯, ১০, ১১, ১২,  ১৫, ১৬, ১৭, ১৮, ১৯, ২০, ২২, ২৩, ২৪, ২৫, ২৬, ২৭, ২৮, ২৯, ৩০, ৩১, ৩২, ৩৩,৩৫, ৩৫(ক), ৩৯, ৪৮, ৫৪, ৫৫, ৫৬, ৫৮, ৫৯, ৬০, ৮৯(ক), ৮৯(খ), ৮৯(গ), ৯৬, ৯৭, ১০৪, ১০৫, ১০৬, ১০৭, ১১৪, ১১৫, ১৪৪, ১৫১, ১৫২, ১৫৩, ১৫৪, ১৫৫,

আদেশ- ১(১,৩,৯,১০), ২, ৩(৪), ৪(১,২,৩), ৫-(১,২,১০,২০), ৬(১,১৭), ৭(১,২,৩,১০,১৩), ৮(১,২,৩,৪,৫), ৯{১,২,৩,৪,৫,৬,৮,৯,১২,১৩,১৩(ক)}, ১০-, ১১-, ১২-, ১৩-, ১৪-, ১৫-, ১৭-, ১৯-, ২০-, ২১(১০,১১), ২২-, ২৩(১,৩), ২৪, ২৫, ২৬, ২৭, ৩১, ৩২, ৩৩, ৩৪, ৩৬, ৩৭(৫,৬,৭), ৩৯(১,২,৩), ৪০(১,২), ৪১, ৪২, ৪৩, ৪৪, ৪৫, ৪৬, ৪৭, ৪৮, ৫০। 


৩। গুরুত্বপূর্ণ ধারার সংক্ষিপাত বর্ণনা-
ধারা-২৪: কোন পক্ষের আবেদন ক্রমে স্থানান্তর। সকল পক্ষকে নোটিশ দিতে হবে এবং তাদের কোন বক্তব্য থাকলে তা শ্রবন করে অথবা কোন নোটিশ না দিয়ে কোর্টের ইচ্ছায় যে কোন সময় মোকদ্দমা প্রত্যাহার বা স্থানান্তর করতে পারে। 
ধারা-২৫: আরজি পেশ করে মোকদ্দমা দায়ের করিতে হয় এবং মামলা শুরু হয় কিন্তু ভুল আদালতে আরজি শেপ করলে মামলা দায়ের হয়েছে বলা যাবে না। 
ধারা-২৭: বিবাদী জবাব দানের জন্য সমন দিতে হবে। কোন ছুটির দিনে সমন দিলে তা অবৈধ হবে এমন কি সমন জারি ছাড়া ১তরফা ডিক্রি দিলে তা ও অবৈধ হবে। 
ধারা-৩২: যাহার প্রতি সমন ইস্যু করা হয়েছে আদালত তাকে হাজির হইতে বাধ্য করিতে পারেন। ১। গ্রেফতার ২। ক্রোক ৩।৫০০ টাকা জরিমানা কওে ৪। জামানতের আদেশ দিয়ে জামানত না দিলে কয়েদে আটক।   
ধারা-৩৪/৩৫: ডিক্রিটি টাকা পরিশোধের হইলে মামলা চলাকালিন সময়ের জন্য সুদ প্রদানের আদেশ দিতে পারেন। তবে এমন আদেশ না দিলে পৃথম মামলা করা যাবে না। ইচ্ছা করলে (৩ সময়ের) সুদের আদেশ দিতে পারে। এটা আদালতের ইচ্ছা দিন ক্ষমতা। তবে আদালত বার্ষিক ৬% হারে সুদ দরতে পারবে। সাধারণত জয়ী পক্ষ খরচ পায় তবে সে যদি অসদাচরণ করে তবে সে ঐ খরচ পাইবে না।  
ধারা-৩৫(ক): মিথ্যা/বিরক্তি দাবির জন্য আর্থিক এখতিয়ার বা ৫০০০/- যেটা কম জরিমানা দিতে পারে।৩৫/৩৫(ক) আপীল চলে। 

ধারা-৪৬/৪৮: ডিক্রিকৃত কোন সম্পদ ক্রোক করিলে তা ২ মাসের অধিক বলবৎ থাকিবে না। যদি বাদী ডিক্রি না করে। ডিক্রি জারির আবেদনের মেয়াদ ১২ বছর। ১২ বছরের মধ্যে যতবার খুশি ডিক্রি জারির জন্য আবেদন করা যায়। ৩ বছরের মধ্যে ১ম ডিক্রি জারির আবেদন করতে হবে। তবে প্রতি আবেদনের মেয়াদ ৩বছেরর অধিক গেপ হবে না। 
ধারা-৫০: কোন ব্যক্তিকে ভুলকরে বৈধ মনে করে কোন ডিক্রি দিলে তা বৈধ ডিক্রি হবে। 
ধারা-৫৪: বাটোয়ারা মোকদ্দমার কোন তামাদি মেয়াদ নাই। যে পক্ষ বাটোয়ারা চায় না তাদের ডিক্রি দেওয়া যাবে না। 
ধারা-৫৫: দেনাদারকে রাত্রে গ্রেফতার করা যাবে না। যদি দেনাদার তাকে দেওলিয়া ঘোষণা করে তবে ১মাসের মধ্যে আবেদন করিবে। দেনাদার হিসেবে মহিলাকে গ্রেফতার করা যাবে না। 
ধারা-৫৮: ৫০ টাকার জন্য ৬মাসের কারাদন্ড এবং নিচের জন্য ৬ সপ্তাহ কারাদন্ড দেওয়া  যাবে। 
ধারা-৭৪: যে ডিক্রি প্রদানে বাধাদান করে তাকে ৩০ দিন কারান্ড দেওয়া যাবে। 
ধারা-৭৯/৮০/৮১: বাংলাদেশের নামে মামলা করলে বিবাদী দিতে হবে “বাংলাদেশ”। ২ মাস আগে নোটিশ দিতে হবে। তবে এমন মামলার ক্ষেত্রে ডিক্রির আগে ক্রোকাদেশ দেওয়া যাবে না। 
ধারা-৮৩: বিদেশি দুশমন বাংলাদেশের নামে মোকদ্দমা করতে চাইলে সরকারের অনুমতি লাগবে, বন্ধ সাধারণ জনগনের সুবিধা পাবে। 
ধারা-৮৬: কোন সচিবের সাক্ষরিত সার্টিফিকেট সম্বলিত অনুমতি ক্রমে বিদেশি শাসকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করা চলিবে। 
ধারা-৮৮: ইন্টার প্লিডার মোকদ্দমায় বাদী শুধু খরচের টাকা চাইতে পারে। 
ধারা-৯১: গনউপদ্রবের কোকদ্দমা দায়েরে এর্টনি জেনারেলের অনুমতি রাগে। তবে মামলা কারির অধিকার তাকলে সে করতে পারবে। 
ধারা-৯২: কোন ট্রাস্ট এর বিরুদ্ধে মোকদ্দমা করতে চাইলেও এর্টনির অনুমতি লাগবে। 
ধারা-৯৫: যদি বাদির আবেদনের অপর্যাপ্ত /অহেতুক কারণে ক্রোক বা ইনজাংশন বা নিসেধাজ্ঞা মন্জুর হয় এবং বাদি মোকদ্দমায় হেরে যায় তবে আদালত বাদীর বিরুদ্ধে অনধিক ১০০০ টাকা খেশারত দানের আদেশ দিবেন। 
ধারা-৯৬: মূল ডিক্রিক বিরুদ্ধে আপীল। 
ধারা-৯৭: প্রাথমিক ডিত্রির বিরুদ্ধে আপীল না করিলে চুড়ান্ত ডিক্রির বিরুদ্ধ আপীল চলে না। 




৭। দেওয়ানী আইনের সহিত গুরুত্বপূর্ণ তামাদি সমূহ-


No comments: